রবিবার (৪ আগস্ট) দুপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকায় বায়তুল মোকাররম থেকে শাহবাগ পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল পালন করেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে দেশব্যাপী অসহযোগ আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে ঢাকায় ব্যানারবিহীন বিক্ষোভ মিছিল করেছে তারা। বিক্ষোভ কর্মসূচিতে নেতৃত্বে দেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই)।
ইসলামী আন্দোলনের মিছিলটি দুপুর ৩টা থেকে হওয়ার ঘোষণা থাকলেও নেতাকর্মীরা দুপুর ১টার পর থেকেই পুরানা পল্টন ও বায়তুল মোকাররমের আশাপাশে জড়ো হতে থাকে। ঠিক দুপুর ৩টায় কর্মসূচিটি শুরু হয়। বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেইট চত্বরে সমাবেশের মাধ্যমে কর্মসূচি শুরু হয়ে এক পর্যায়ে মিছিল শুরু হয়। বিশাল মিছিলটি বায়তুল মোকাররম থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাব ও মৎস ভবন হয়ে শাহবাগে গিয়ে পৌছায়। এই বিশাল মিছিল চলাকালে রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ ছাত্র-জনতাকে ইসলামী আন্দোলনের মিছিলকে সাধুবাদ জানাতে দেখা গেছে।
জনসমাগমটি শাহবাগে অবস্থানরত ছাত্র-জনতার সাথে গিয়ে মিলিত হয়। এরপর ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীরা শাহবাগে দীর্ঘ সময় অবস্থান করে। এসময় মুহুর্মুহু স্লোগানে ভরে উঠা শাহবাগ জনসমুদ্রে পরিণত হয়। শাহবাগে অবস্থান নিয়ে মুফতি ফয়জুল করীম আন্দোলনরত সাধারণ ছাত্র-জনতার সামনে ভাষণ প্রদান করেন। তিনি সকলকে তীব্র গণআন্দোলন গড়ে তোলার জন্য আহ্বান জানান এবং ছাত্রদের আন্দোলনে আবারো সংহতি জানান। এসময় পুরো শাহবাগ এলাকা স্লোগানে মুখরিত ছিলো। (উল্লেখ্য যে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচির শুরু থেকেই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ একাত্মতা ঘোষণা করেছিলো।)
মুফতি ফয়জুল করীম তার বক্তব্যে সরকারকে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানান। পাশাপাশি তিনি সরকারকে জোর করে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
বেলা গড়ে বিকেলে ইসলামী আন্দোলনের মিছিলটি পুনরায় পুরানা পল্টনের দিকে ফেরত যায়। উক্ত বিক্ষোভ মিছিলে দলীয় নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ ছাত্র-জনতার বিপুল অংশগ্রহণ দেখা গেছে।
Asking questions are truly fastidious thing if you are not
understanding anything fully, but this article provides good understanding even.
I want to to thank you for this great read!! I certainly enjoyed every bit of
it. I have you bookmarked to check out new things you post…